ভাইয়ের বরিশাল মেডিকেল কলেজে পড়ুয়া শালী তমালিকা

 বড় ভাইয়ের শালি............

আমার বড় ভাইয়ের শ্বশুরের পুরো পরিবার বরিশালে থাকে। নববর্ষ পালন করতে ভাইয়ের বরিশাল মেডিকেল কলেজে পড়ুয়া শালী তমালিকা ঢাকাতে এলো। এসেই আমাদের বাসায় উঠল। সে জানালো যত দিন ঢাকায় থাকবে ততদিন নাকি আমাকে তার গাইড সাজতে হবে। ভাই ভাবি তাতেই সায় দিল। ভাইয়ের শালী তমালিকা যেমন ৫’ ৪” ইঞ্চি লম্বা, যেমন তার চেহারা তেমনি বডি ফিগার। বিধাতা মনে হয় নিজ হাতে এঁকে বানিয়েছে।

এবার কাজের কথায় আসি, আমি আর না করলাম না। এমন একটা রূপসী, যৌবন যার পুরা শরীরে তার গাইড না হয়ে কি পারা যায়? সে রাতে আমার রুমে এসে গল্প শুরু করল। আমি তার কথা শুনছি কিনা জানিনা কিন্তু আমি তার কচি স্তনের থেকে চোখ ফিরাতে পারছি না। রাত বারোটা পর্যন্ত কথা বলার পর সে চলে গেল আর আমার অস্থিরতা বাড়তে লাগল। যে করেই হোক একে আমার চুদিতে হবে, না চুদিলে যে শান্তি পাব না। এই সব কথা ভাবতে ভাবতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম, তা আমার মনেই নাই।
সকাল ৭টার সময় ঘুম থেকে উঠে এসেই প্রথমে আমাকে বলল, গুড মনিং বেয়াই।
গুড মনিং বেয়াইন।
তা কখন বের হবেন আমাকে নিয়ে ঢাকা দেখাতে?
এইতো ফ্রেশ হয়ে নাস্তা শেষ করেই যাবো।
আমি ভাবছি কোথায় নিয়ে যাবো একে, কোথায় পাবো একে চোদার নিরাপদ জায়গা। আমার বন্ধু নিলয়ের পরামর্শে গাড়ী নিয়ে বের হলাম ন্যাশনাল পার্কে।
তমালিকা আমাকে প্রশ্ন করল যে আমরা কোথায় যাচ্ছি?
আমি বললাম অনাবিল সুখের হাওয়া খেতে।
কোথায় পাওয়া যায় সুখের হাওয়া?
আমি বললাম ন্যাশনাল পার্কে যাব আমরা।
সে বলল সেখানে এতো সুখের হাওয়া পাওয়া যায়?
আমি বললাম যে আগে চলো আর গেলেই টের পাবে।
পার্কের টিকেট কেঁটে গেটে ঢুকতেই ‘কি স্যার বসার জায়গা লাগবো?’, দালাল এসে বলছে?
আমি বললাম একটু পর দেখা করতে। দালালটা চলে গেল। ঢুকতেই অনেক প্রেমিক প্রেমিকা আড্ডা দিচ্ছে। ওর অবশ্য বুঝতে বাকী নেই এটা প্রেম করার জায়গা। একটু এগোলেই অসংখ্য জুটি এখানে বসে আছে। একে অপরকে কিস করছে। ও লজ্জা মাখা খেয়ে আমাকে দেখাচ্ছে। যতই সামনে এগোচ্ছে ততোই কঠিন সেক্স আমারদের চোখে পড়ছে। কেউ প্রেমিকার মাই মালিশ করছে, কেউ প্রেমিকের সোনা হাতিয়ে দিচ্ছে।
জঙ্গলে এক জুটির দৃশ্য দেখেতো ও আমাকে জড়িয়ে বলল, সত্যই তো অনেক সুখের হাওয়া। ওরা জঙ্গলে চোদাচুদি শুরু করেছে। তুমি কি নুলা নাকি? তোমার মাঝে কোন আগ্রহ নেই, আর আমি কি দেখতে খারাপ নাকি? আমাকে আদর করতে ইচ্ছে করছে না তোমার, বা তোমার আদর খেতে মনে চাচ্ছে না?
এ দেখি মেঘ না চাইতেই বৃষ্টি।ও বললো চল কোথাও গিয়ে বসি।
নির্জন জায়গায় আমরা বসলাম। বসা মাত্র ও আমাকে কিস করতে শুরু করল। আমিও বসে থাকার পাত্র নই। আমিও জড়িয়ে ধরে কিস করতে করতে ওর সর্ট কামিজের ব্রা কাছে হাত নিতেই ও কিছুটা লজ্জা পেয়ে বলল এই দুষ্টু, তুমি কোথায় হাত দিয়েছো, এই বলেই ও আমাকে কিস করতে লাগলো। আমিও ওর ব্রার নিচে হাত দিয়ে ওর সুডৌল শক্ত মাই দুইটাকে টিপতে টিপতে এক পর্যায়ে ওর জিন্সের প্যান্টের ভিতর দিয়ে আমি আমার হাত ওর প্যান্টির নিচ দিয়ে ওর কচি গুদে আমার আঙ্গুল বসিয়ে দিয়ে ওর কমলার কোয়ার মত বোঁদার ঠোঁটে নাঁড়াচ্ছি । আমরা দু`জনেই কামের তাড়নায় অস্থির হয়ে আছি। এরই মধ্য দালালটা পিছন থেকে কাশি দিল। আমরা স্বাভাবিক হলাম।
দালাল বললো স্যার এখানে এই ভাবে কাম করন রিস্কের, আসুন একটা রুম দিয়া দেই।
আমাদের একটি বিল্ডিং রুমে কাছে নিয়ে গেল। এখানে সব ব্যবস্থা আছে। নিরাপদে চোদাচুদি করার জায়গা। দালাল আমাদের এখানে দিয়ে চলে গেল। পরে আমি আর আমার বেয়াইন রূমে ঢুঁকে দরজা আটকিয়ে দিয়ে আমি আর দেরী করলাম না, তমালিকাকে জাপটে ধরে বিছানায় নিয়ে গেলাম পরে আমি ওর ঠোঁট আর জিহ্বাটা চুঁষতে চূঁষতে আমি ওকে উলঙ্গ করে ফেললাম।
ওর সৌন্দর্যময় স্তন ও কচি পরিস্কার গুদ আমাকে পাগল করে ফেললো। প্রথম মাই ও গুদ একসাথে দেখছি তাও আবার মেডিকেলের পড়া এক মেয়ে বরিশালে বড় হওয়া এ যুগের আধুনিক মেয়ের। আমি লোভ সইতে না পেরে ওর কচি গুদের লাল জায়গাটায় আমার মুখ বসিয়ে চোষতে লাগলাম। আমি চুষতেছি, ও মোচড়িয়ে উঠছে। কখনো ঠোঁট চুষতেছি, কখনো আবার মাইের খয়েরী বোঁটা।
এভাবে মিনিট কয়েক চুসতেছি, ও সুখে কাতরাচ্ছে, মোচড়িয়ে কোঁকড়িয়ে উঠছে।
ওহ ওহ আং আঃ হিমেল প্লিজ ফাক মি হাড ফাক মি বলে অনুরোধ করতে লাগলো। আমি উঠে বসে ওকে চিত করে শোয়ালাম। দু`পা দুই দিকে কেলিয়ে ওর থাই ফাঁক করলাম। আমার সোনা বাবাজী রেগে ফুলে টনটন করছে।
আমি ওর কচি গুদে মুখে সোনার মুন্ডিটা সেট করলাম। কচি টাইট গুদ, কিছুতেই ঢুকতে চাইছে না আমার বাড়াটা। অনেক কষ্টে আস্তে আস্তে বাড়াের মুন্ডি ওর টাইট গুদয় ঢুকাতেই তমালিকা ওঃ আঃ আঃ ইসঃ ওহ্ হিমেল এসব বলে চিত্কার শুরু করল। কিছু ঠাপ দিতে দিতে পুরো বাড়াটা ওর যোনি পর্দা ফাটিয়ে গুদয় ঢুকালাম। ও লাফিয়ে উঠছে, আমি ঠাপ দিতে লাগলাম।
তমালিকা ওঃ আঃ ইস ইস এ্যাঃ ওঃ ইস এসব বলে চিত্কার করছে। আমি ক্রমশই ঠাপের গতি বাড়াতে থাকলাম। ও শুধু কোঁকড়াচ্ছে মোচড়াচ্ছে। ওর কচি গুদের যোনী পর্দা ফেটে রক্ত বের হচ্ছিল। রক্তে আমার বাড়াটা লাল হয়ে গেছে। আমার পকেট থেকে টিস্যু পেপার বের করে রক্ত মুছে দিচ্ছি। সাথে ওর কচি মাইে কখনো মুখ লাগাচ্ছি, কখনো টিপতে টিপতে ঠাপাচ্ছি। ও আমার মাথা টেনে নিয়ে আমার ঠোঁট কামড়ে ধরছে। আমাকে বুকের সাথে পিষে ফেলতে চাইছে জড়িয়ে ধরে। আমিতো তমালিকাকে চুদছি আর ও হয়তো বা আমারই সাথে প্রথম চোদা খাচ্ছে।
ব্লু ফিল্মে দেখেছি নায়ক নায়িকাকে কোলে উঠিয়ে চোদছে। আমি এখন কোলে তুলে চুদবো ঠিক করলাম। সোনাটা গুদ থেকে বের করলাম। ও এতক্ষনে দুইবার মাল ছেড়েছে। টিস্যু পেপার দিয়ে গুদর রক্ত ও মাল মুছতেছি। মনটা চাইছে ওর গুদটা আরেকটু চুষতে। এত সুন্দর গুদ না চুষে কোন পুরুষ ঠিক থাকতে পারবে না। কিন্তু বাড়া বাবাজী লাফাচ্ছে অন্দরমহলে প্রবেশ করার জন্য।
আমার গলাটা ধরে ওকে পা দুটো আমার মাজার সাথে আটকে ওকে ঠাপাতে লাগলাম। আঃ ইঃ উস ইস আঃ আঃ আঃ আঃ ইঃ ইঃ ইঃ ইঃ ইঃ এ্যাঃ এ্যাঃ এ্যাঃ এ্যাঃ এসব আওয়াজ করছে। ও বলল যে ওহ জ্বলে যাচ্ছে, আস্তে সোনা আস্তে করো, আমিতো চলে যাচ্ছি না, সুখ এইতো সুখ, ।

Related Posts:

Disqus Comments
© 2017 Bangla Golpo -All Rights Reserved